
জীর্ণ পাতিলের ভাঙা ধার নিত্য চিরে ফেলে বুক,
কালশিটে হাত চেপে ধরে মুখ – শব্দদূষণের ভয়!
বার বার এসে রাস্তা বদল করে মৃত্যুর যমদূত,
ধেয়ে আসে শুধু দশতলা থেকে ‘ছেই ছেই হ দূর…‘
ক্ষুধার আগুনে, মৃত্যুর স্নানে পুতঃ সব ঈশ্বর!
মুনাফায় খেয়ে গেছে মগজ, লালন যেন মরে ভূত,
পরকীয়া করে চেতনার ঘর, মেহনতি তোরা আজ মর!
রাষ্ট্রপুঞ্জে দারিদ্র্য গলে গড়ে উঠুক বুর্জোয়া ঈশ্বর!