প্রযুক্তি আলাপ

ফেসবুক না ইউটিউব — কোথায় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের বেশি ইনকাম হয়?

ফেসবুক না ইউটিউব — কোথায় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের বেশি ইনকাম হয়? এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করে কয়েকটি বিষয়ের ওপর, যেমন:
আপনার কনটেন্টের ধরন, টার্গেট অডিয়েন্স, মনিটাইজেশন অপশন, এবং প্ল্যাটফর্মের অ্যালগরিদম।

AdSense Revenue:

ইউটিউব ভিডিওতে গুগল অ্যাডস চলে, যা থেকে কনটেন্ট ক্রিয়েটররা প্রতি ১,০০০ ভিউতে $1 থেকে $5 পর্যন্ত (বা তার বেশি) আয় করতে পারেন, ভিডিওর বিষয়বস্তু ও দর্শক ভেদে।

Channel Memberships & Super Chat: সরাসরি ফ্যানদের থেকে আয় হওয়ার সুযোগ।

Long-term Evergreen Content: পুরনো ভিডিও থেকেও বছরের পর বছর আয় আসতে পারে।

Long-term Evergreen Content: পুরনো ভিডিও থেকেও বছরের পর বছর আয় আসতে পারে।

YouTube Partner Program (YPP): নির্দিষ্ট সময়, ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার মাইলফলক পূরণ করলে বিশ্বব্যাপী ইনকাম করা যায়।

উদাহরণ: একজন টেক রিভিউয়ার বা বিজ্ঞান বিষয়ক কনটেন্ট ক্রিয়েটর মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করতে পারেন শুধুমাত্র অ্যাডসেন্স থেকেই।

ফেসবুক: আয় সম্ভব, কিন্তু সীমিত ও অনিয়মিত
কারণসমূহ:

In-stream Ads (for videos >1 min): কনটেন্ট মনিটাইজ করতে হলে ভিডিওতে নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য ও ভিউ থাকতে হয়। CPM অনেক সময় ইউটিউবের চেয়ে কম।

Stars, Subscriptions: লাইভে ভিউয়াররা ‘Stars’ কিনে দিতে পারে বা পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারে।

Brand Deals/সরাসরি স্পন্সর: অনেক সময় স্পন্সরশিপ থেকে বেশি আয় হয়, তবে সেটা নির্ভর করে ফলোয়ার সংখ্যা ও এনগেজমেন্টে।

Problem: ফেসবুকের অ্যালগরিদম দ্রুত বদলায় এবং ভিউ পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। ভিডিও সহজেই হারিয়ে যায়।

উদাহরণ: একজন ১০ লাখ ফলোয়ারের ফেসবুক পেজও অনেক সময় ইনকামের দিক দিয়ে ইউটিউবের চেয়ে পিছিয়ে থাকতে পারে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button